Amar Atmojibini (1982-1990)
()
About this ebook
সরকারী চাকরী ছাড়ার পরের জীবনের স্মৃতিকথা। এর আগে চার খন্ডে শিশুকাল থেকে স্মৃতিচারণ আছে।
Dilip Kr. Bandyopadhyay
Retired from service since last 20 years. Writes in Bengali mostly in rhyming poems. Interested in travel. Happily married.
Read more from Dilip Kr. Bandyopadhyay
ছড়ার ছড়াছড়ি Rating: 0 out of 5 stars0 ratingsদেশ বিদেশের রূপকথা Rating: 0 out of 5 stars0 ratingsদেশ বিদেশের উপকথা Rating: 0 out of 5 stars0 ratingsKobita Guccho Rating: 0 out of 5 stars0 ratingsSampoorna adhunik ramayan Rating: 3 out of 5 stars3/5Vedik Gonit Rating: 0 out of 5 stars0 ratings
Related to Amar Atmojibini (1982-1990)
Titles in the series (4)
Amar Atmojibini (1935-1944) Rating: 0 out of 5 stars0 ratingsআমার আত্মজীবনী (১৯৪৪-১৯৫৯) Rating: 0 out of 5 stars0 ratingsAmar Atmojibini (1959-1982) Rating: 0 out of 5 stars0 ratingsAmar Atmojibini (1982-1990) Rating: 0 out of 5 stars0 ratings
Reviews for Amar Atmojibini (1982-1990)
0 ratings0 reviews
Book preview
Amar Atmojibini (1982-1990) - Dilip Kr. Bandyopadhyay
Amar Atmojiboni (1982-1990)
Dilip Kr. Bandyopadhyay
(Spicydilip)
আমার আত্মজীবনী (১৯৮২-১৯৯০)
দিলীপ কুমার বন্দ্যোপাধ্যায়
স্পাইসিদিলীপ
Smashwords Edition
July. 2013
ISBN 9781301226795
Price: 0.00
আমার আত্মজীবনী
১৯৮২- ১৯৯০
১৯৮২ সালের ১৫ই জানুয়ারী থেকে আমার রেলের সাথে যোগাযোগ শেষ হল না বরং বেসরকারী সংস্থায় এসে আমাকে সেই রেলের কাজেই লেগে যেতে হল।
জানুয়ারির ২৩ কি ২৪ তারিখে আমি রওয়ানা দিলাম গুজরাটের বরোদার জন্য। বরোদার অফিসে দেখলাম অনেক বাঙ্গালী আছে কাজে কাজেই কথা বার্তাতে কোন অসুবিধা হয় নি। রাতে বরোদার ব্রাহ্মনপাড়াতে হোটেল রাজধানীতে রয়ে গেলাম। পরের দিন বিকালে আমার সাইট অফিসের দিকে রওয়ানা। সেটা হচ্ছে দাহোদ। দাহোদ হচ্ছে গুজরাট, মধ্যপ্রদেশ আর রাজস্থানের প্রায় সংযোগস্থলে। আসলে দাহোদ কথাটা হচ্ছে দো হদ বা দুই সীমানা। মধ্য প্রদেশের সীমানা ১০ কিলোমিটারের মত আর রাজস্থানের সীমানা একটু বেশী প্রায় ১৫ কিলোমিটার। দাহোদ গুজরাটের পঞ্চমহল জিলার মুখ্য শহর। স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে দাউদি বোরা সম্প্রদায়, মুসলিম এবং হিন্দু সম্প্রদায় ছাড়াও কিছু কঞ্জর উপজাতির হিন্দু আছে। ব্যবসায় মূলত বোরা এবং হিন্দু সম্প্রদায়ের হাতে। আরব দুনিয়াতে কাজের জন্য প্রায় প্রত্যেক মুসলিম পরিবারের কেউ না কেউ সেখানে কাজের জন্যে গেছে। শহরটি গ্রেন মার্চেন্ট বা আনাজের ব্যাপারীদের জন্য প্রসিদ্ধ। পাশেই পশ্চিম রেলওয়ের ওয়াগন বা ক্যারেজ রিপেয়ারের কারখানা। তার জন্য এক বিশাল কলোনি তৈরী হয়েছে তার নাম ফ্রিল্যান্ডগঞ্জ। অবশ্যি রেলের লোকেদের কাছে এটার নাম প্যারেল। মুম্বাইর প্যারেল কারখানার কিছু অংশকে এখানে সরিয়ে আনা হয়েছিল তাই এই নাম। শহরের পশ্চিম দিকে রেলের লাইন বরোদা থেকে রতলাম হয়ে দিল্লি চলে গেছে। রেল লাইনের পশ্চিম দিকে (আমার কাজের সময়) খালি ষ্টেশনের পাশে বোরা সম্প্রদায়ের কিছু বাড়ি পড়ে ছিল যার মালিকরা সবাই আরব দেশে কাজের জন্য চলে গেছিলেন। বাকি অংশে কিছুই ছিল না। ফ্রিল্যান্ডগঞ্জের উলটোদিকে রেলের